আপনি যদি আপনার সমাজের সকলের সুকল্যাণ এ আসতে পারেন তাহলে সবাই কেন আপনাকে ভালোবাসবে না? আপনার সমাজের মানুষ কেন আপনাকে সেই ভালবাসাটা দিবেনা যতটুকু আপনি ডিসারভ করেন? দেখুন আমি সহজ ভাষায় একটা কথা বলছি, আপনি যদি একজন ভালো মানুষ হন তাহলে সবাই কেন আপনাকে ভালোবাসবে না? একজন ভালো মানুষ কি তো আরেকজন মানুষ ভালবাসতে পারে তাই না? তাই আপনি যদি আপনার পরিপূর্ণ মন মানসিকতার জন্য আপনার সমাজের কাজে আপনি এগিয়ে আসতে পারেন তাহলে সমাজে মানুষও আপনাকে সেই একইভাবে ভালোবাসা টা দিয়ে যাবে।
একজন খারাপ মানুষ কে কখনই একজন মানুষ ভালবাসতে পারে না।
কারণ একজন খারাপ মানুষের মন মানসিকতা এবং একজন ভালো মানুষের মন মানসিকতা কখনো এক হতে পারে না। একজন ভালো মানুষ সব সময় কিভাবে সেটা কি আপনি বলতে পারেন? একজন ভালো মানুষ সব সময় অন্যের উপকারের কথা ভেবে থাকে। একজন ভালো মানুষ কখনো অন্যের ক্ষতির কথা চিন্তা করতে পারে না এবং অন্যের উন্নতিতে সব সময় খুশি হয়ে থাকে।
অন্যদিকে একজন খারাপ মানুষ কি করবে বলুন তো? অবশ্যই একজন খারাপ মানুষ কখনোই কারো উন্নতি দেখতে পারবে না এবং সেটি সহ্য করে নিতে পারবে না। একজন খারাপ মানুষ সব সময় অন্যের ক্ষতির কথা চিন্তা করবে এবং সেটি বাস্তবায়ন করার জন্য আকুল হয়ে পড়বে। তাহলে আপনারাই ভাবুন সমাজে যদি একজন খারাপ মানুষ থাকে তাহলে সেই মানুষটাকে সবাই ঘৃণার নজরে সব সময় দেখে থাকবে। অন্যদিকে একজন ভাল মানুষকে সমাজ ভালোবাসার আসনে বসিয়ে রাখবে সর্বদা।
তাই বলা হয় আপনি যদি ভালো কাজ করেন এবং মানবতার খাতিরে যদি আপনি অনেক কিছু দান করে থাকেন তাহলে সবাই সেই ভালোবাসাটাই আপনাকে ফিরিয়ে দেবে যেমনটা জনাব আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুর ক্ষেত্রে হয়েছিল। জনাব আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু ছিল সমাজের বিশিষ্ট সমাজসেবক এবং বিখ্যাত একজন মানুষ।
কারণ তিনি সব সময় দান করতেন। তিনি সৎ মানে নিজের ধন সম্পদ বিলিয়ে দিতেন গরীব এবং অসহায়দের মাঝে। তিনি কখনোই সমাজের খুব গরিব কোন ব্যক্তিকে ছোট নজরে দেখবেন না এবং কখনোই সমাজের অসহায় মানুষদের সাথে খারাপ ব্যবহার করতেন না। জনাব আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু যখনি সুযোগ পেতেন তখনই সমাজের অসহায়, গরীব এবং সুবিধাবঞ্চিত মানুষদের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতেন। জনাব আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু আমাদেরকে এই শিক্ষাটা দিয়ে গিয়েছেন যে সবার সাহায্য করবে।
জনাব আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু তার নিজ জেলাতে অনেক স্কুল, কলেজ এবং মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেছেন যার সুবিধা আজও ভোগ করছে সাধারণ জনগণ। বহু জনহিতকর এবং মঙ্গল জনক কাজের সাথে জড়িত ছিলেন বাংলাদেশের মহান এই নেতা এবং বিশিষ্ট সমাজসেবক জনাব আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু। চট্টগ্রামের আনোয়ারা ও পশ্চিম পটিয়ার বহু মসজিদ, মাদ্রাসা ও স্কুল কলেজ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন এবং সফভাবে তা প্রতিষ্ঠা করে গিয়েছেন আমাদের মহান এই নেতা।
আনোয়ারা ডিগ্রী কলেজ, হাইলধর বশরুজ্জামান স্মৃতি শিক্ষা কেন্দ্র, বরুমছড়া শহীদ বশরুজ্জামান উচ্চ বিদ্যালয়, আনোয়ারা যুগেস চন্দ্র মেমোরিয়াল ট্রাস্ট, ঝি.বা.শি উচ্চ বিদ্যালয়সহ আরো অনেক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা নিজ সমাজ এবং দেশের জন্য প্রতিষ্ঠা করে গিয়েছেন জনাব আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু।
বটতলী মোহছেন আউলিয়া ডিগ্রী কলেজ, চন্দনাইশ বরমা কলেজ, এনায়েত বাজার মহিলা কলেজ, এ.জে.চৌধুরী ডিগ্রী কলেজ, রায়পুর উপক‚লীয় উচ্চ বিদ্যালয়সহ আনোয়ারা পশ্চিম পটিয়ার ও চট্টগ্রামে অনেক স্কুল কলেজের প্রতিষ্ঠাতাদাতা সম্মানিত সদস্য ছিলেন আমাদের মহান এই নেতা জনাব আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু এবং তিনি যেকোনো সাহায্যে এগিয়ে আসতেন।
তাই জনাব আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুর দেওয়া এই শিক্ষার্থী আমাদের সবার জন্যই খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যদি তার থেকে এই শিক্ষার্থী অর্জন করতে পারে তাহলে আমরাও সমাজে একজন ভালোবাসার পাত্র হয়ে উঠতে পারব।