আসলে আজ যদি আপনি অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করেন তাহলে কাল এই অন্যায়টা দ্বিতীয়বার ঘটবে না এবং বেঁচে যাবে হাজার হাজার মানুষ। এই হাজার হাজার মানুষকে আপনি তখনই বাঁচাতে পারবেন যখন আপনি অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করবেন মুখ বুঝে তা না সয়ে, ভাই বলা হয় আপনি যখন অন্যায় কে প্রশ্রয় দেন তখন আপনিও সমানভাবে অপরাধী। অন্যায় যারা করে তাদের সাথে লড়াই করতে মনে থাকতে হয় সাহস। আপনার মনে যদি এই সাহস না থাকে তাহলে কখনই আপনি অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারবেন না।
আপনি যদি কোনো কিছুকে ভয় না পান এবং আপনি যদি আপনার ভবিষ্যতের কথা না ভেবে যখন যেটা আপনার সাথে ঘটছে সেটার প্রতিক্রিয়া করে থাকেন তাহলে আপনি হয়ে উঠবেন বেশ সাহসী একজন মানুষ। আপনারা হয়তো ছোট থেকেই আপনার পাঠ্যবই তে পরে আসছেন যে অন্যায় যে সহে এবং অন্যায় যে করে তারা দুজনেই সমান ভাবে অপরাধী। কারণ আপনি নিজে ভেবে দেখুন আপনি যখন কারো সাথে কোন অন্যায় করেছেন তখন সেই মানুষটি কতটাইনা কষ্ট পাচ্ছে।
হতে পারে অন্যায় করে আপনি খুব বেশি আনন্দ পাচ্ছেন কিন্তু আপনি কি আপনার অপজিট মানুষের কথাটা ভেবে দেখেছেন যে সেই মানুষটির সাথে যে আমি অন্যায় টা করলাম এতে করে তার মনে কি চলছে, মানুষ ঠিক কি ভাবছে আমার ব্যাপারে। আবার অন্যদিকে যখন অন্য কেউ আপনার সাথে অন্যায় করবে এবং আপনি যখন সেটি মুখ বুঝে চুপচাপ থেকে যাবেন তখন সেটিও হচ্ছে আপনার অন্যায়।
একজন সাহসী মানুষ কখনো কোনো কিছুকে ভয় পায় না এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে সাথে সাথে। তাই আপনাকে অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে হলে সবার আগে হতে হবে সাহসী যেমনটা ছিলেন আমাদের মহান নেতা জনাব আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু। আমাদের মহান এই নেতা কখনোই কোনো কিছুকে ভয় পেত না এবং পরে কি হবে সেটা না ভেবে তিনি শত্রুদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে মাঠে নেমে পড়তে বেশ সাহসের সাথে।
আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু এমন একজন মানুষ ছিলেন তিনি কখনও অন্যায় কে প্রশ্রয় দেয়নি। কারণ তিনি ভাল করে জানে অন্যায় কে প্রশ্রয় দেওয়া হচ্ছে অন্যায়কারীর মাত্র সমান পাপ অর্জন করে নেওয়া যেটা তিনি কখনোই চাননি। জনাব আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু শুরু থেকেই ছিলেন সরল মনের একজন মানুষ এবং একজন সরল মনের মানুষ কখনো অন্যায় করার কথা ভাবতেও পারেন না, অন্যায়কারী কে প্রশ্রয় দেওয়া তো দূরের কথা। আমাদের সবার উচিত জনাব আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুর মত অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করা এবং অন্যায় কে প্রশ্রয় না দেওয়া।